Skip to content Skip to sidebar Skip to footer

লেভেল ১, টার্ম ১ এ জিপিএ আর সিজিপএ ২.৮৫ দিয়ে গল্পের শুরু। এরপর ধীরে ধীরে নিজেকে প্রমাণ করা। বুয়েটে যেহেতু এসেছেন, নিজের মাঝে পোটেনশিয়ালস তো রয়েছেই, পরিশ্রম করলে কেনইবা ফেরা সম্ভব না?

সব প্রশ্নের উত্তর এই ছবিতে। ছবিতে বুয়েট ইইই ডিপার্টমেন্টেের ১৬ ব্যাচের একজন ছাত্রের লেভেল-১, টার্ম -১ ও লেভেল-৪, টার্ম -২ দুটো রেজাল্ট।

প্রথম জিপিএ ২.৮৫ থাকলেও শেষ সেমিস্টারে ৩.৯২ তোলেন তিনি৷ ফলশ্রুতিতে ব্যাচেলর শেষে তার রেজাল্ট দাঁড়ায় ৩.৫৯ এ। মাত্র কয়েকটা ডিজিটের পরিবর্তন হলেও, এই সংখ্যাটা পরিবর্তন করাটা কতটা কঠিন, কতটা ডেডিকেশন আর একাগ্রতা দরকার, প্রত্যেকটা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া শিক্ষার্থী খুব ভালোমতেই বোঝে।

এমন গল্প হয়তো একটা না, আরও রয়েছে সব ক্যাম্পাসে। কিন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশিরভাগ শিক্ষার্থীরাই শুরুতে ঠিকমতো বুঝে ওঠার আগেই সিজিপিএ খারাপ করে ফেলে। একটা শিক্ষার্থীর চাকুরী, উচ্চশিক্ষা থেকে শুরু করে প্রতিটি পদক্ষেপেও নিজের ৪ বছরেরে একাডেমিক জীবনের সব পরিশ্রমকে রিপ্রেজেন্ট করে এই সিজিপিএটা।

একবার খারাপ করেও যে ফিরে আসা যায়, তার জ্বলন্ত উদাহরণ এই ছবিটা। হাজারো শিক্ষার্থীদের অনুরোধের প্রেক্ষিতে এমন একজনকে আমাদের পরবর্তী ইন্টারভিউতে আমন্ত্রণ জানাতে চাই আমরা।

Show CommentsClose Comments

Leave a comment

2 + 16 =

Subscribe to Newsletter

Subscribe to our Newsletter for new blog
posts, tips & photos.