1070Views 0Comments
মাহিন গনির গল্প শুরু হয় নটর ডেম কলেজে পড়াকালীন। সেখান থেকেই জীবন নিয়ে চিন্তা, গোল সেট সব শুরু। তখনই ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের সর্ববৃহৎ প্লাটফর্ম থেকে পড়ার জন্য ডিসিশন নেন বাহিরে অ্যাপ্লাই করার। এইচএসসির আগেই অফার লেটার পেয়ে এইচএসসির পরেই চলে যান আমেরিকায়, ইউনিভার্সিটি অভ রচেস্টারে। সেখানে ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে মেজর এবং বিজনেসে মাইনর করেন। মেজরের ক্ষেত্রে প্রশ্ন করায় উনি বলেন, “অনেকেই ওখানে গেলে পরে অন্য ফিল্ড এক্সপ্লোর করে, সেটাও ভালো, আমিও মাঝখানে চিন্তা করেছিলাম মেজর চেঞ্জের, কিন্তু করা হয়নাই। আই ডোন্ট রিগ্রেট দ্যাট, কারণ আমি ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে প্যাশনেট ছিলাম।”
নিজের ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের প্যাশনে থেকেই ২০২১ এ অন্যালগ ডিভাইসে হার্ডওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ইন্টার্নশিপ করেন। চাকরির ব্যাপারে প্রশ্ন করায় বলেন, “আমাদের লাস্ট সেমিস্টারে শুরু হয়েছিল সমস্ত চাকরির ইন্টারভিউ।” অতঃপর, ২০২২ এ আন্ডারগ্র্যাজুয়েট শেষেই জয়েন করেন কোয়ালকমে। বর্তমানে সেখানেই আছেন হার্ডওয়্যার অ্যাপ্লিকেশনস ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে, আই ও টি (ইন্টারনেট অভ থিংস) ডিপার্টমেন্টে। নিজের প্যাশন এবং পরিশ্রমে বর্তমানে কাজ করছেন পৃথিবীর অন্যতম সর্ববৃহৎ টেকনোলজি ফিল্ডে, এবং তাও সর্বকনিষ্ঠ বাংলাদেশি হিসেবে।
এই তরুণ সফল ব্যক্তি সাজেস্ট করেন, “সবসময় প্ল্যান বি রাখা উচিত, ব্যাকাপ হিসেবে, কারণ অনেকসময় প্ল্যান এ কাজ করে না। অনেকসময় প্ল্যান সি, ডি, ই, এফ পর্যন্ত রাখতে হয়।”